একটি বড় গুন ছিল আতিথেয়তা।যখন টুঙ্গীপাড়ায় যেতেন সমবয়সী সকল বন্ধুদেরকে তিনি বিভিন্নভাবে সাহায্য করতেন। আতিথেয়তা বঙ্গবন্ধু পরিবারের স্বভাবজাত বৈশিষ্ট্য।
রাসেল ছিল খুবেই চঞ্চল প্রকৃতির। সারা বাড়ি মাথায় তুলে রাখত। চার বছর বয়সে ইউনিভার্সিটি ল্যাবরেটরি স্কুলের ছাত্র হিসেবে শিক্ষা জীবন শুরু হয়। দেশরত্ন শেখ হাসিনার স্মৃতিচারণ থেকে জানা যায়,মহান স্বাধীনতা যুদ্ধের পরে শেখ রাসেলের জন্য একজন গৃহ শিক্ষিকা রাখা হয়।তিনি ছিলেন গীতালি দাসগুপ্তা।
চঞ্চল প্রকৃতির রাসেলের কথাই শিক্ষিকাকে শুনতে হতো,নইলে সে পড়াশুনা করতে মনোযোগী হতো না।শিক্ষিকাও আদর করে তাঁকে ম্যানেজ করেই শিক্ষাদান করতেন। শিক্ষিকা যখন পড়াতে আসতেন তখনই তাকে বাধ্যতামূলক দুটো মিষ্টি খেতে হতো,তিনি খেতে না চাইলে,রাসেলও বই পড়তে চাইতেন না। এভাবেই চলছিল শেখ রাসেলের বাল্যকাল।